1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

করোনা : তিন পরিস্থিতি সামনে রেখে এগোচ্ছে পর্তুগাল

  • Update Time : সোমবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২৯৩ Time View

প্রবাস: সম্ভাব্য তিনটি পরিস্থিতির আলোকে করোনা ভাইরাসের শীতকালীন প্রকোপ মোকাবিলার রূপরেখা তুলে ধরেছেন পর্তুগালের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিচালক গ্রাসা ফ্রেইতাস।

করোনার শীতকালীন প্রকোপ মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতির বিষয়ে স্থানীয় একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ রূপরেখা তুলে ধরেন তিনি।
ফ্রেইতাস বলেন, প্রথমত বর্তমানে যে পরিস্থিতি রয়েছে অর্থাৎ সংক্রমণ-প্রকোপ ধীরে ধীরে নিম্নমুখি হচ্ছে। করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট আসছে, কিন্তু টিকা নেওয়া ব্যক্তিদের তেমন কোনো ক্ষতি করতে পারছে না বা টিকার কার্যকারিতা রয়েছে, এটা খুবই ভালো বিষয়। দ্বিতীয়ত: ভ্যাকসিন কার্যকর হতে থাকবে ধীরে ধীরে সংক্রমণ কমতে থাকবে। নতুন কোনো ভেরিয়েন্ট না এলে, কোনো কারণে সংক্রমণ বাড়লেও সংক্রমিত ব্যক্তির জন্য পরিস্থিতি গুরুতর আকার ধারণ করবে না।

অপরদিকে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি যা সৃষ্টি হতে পারে তা হচ্ছে নতুন কোনো ভেরিয়েন্টের আবির্ভাব ঘটবে যা টিকার কার্যকারিতাকে চ্যালেঞ্জ করবে।

তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, করোনা মহামারি শুরুর দিকে আমাদের কাছে নতুন থাকলেও এখন আমরা ধীরে ধীরে এর গতি-প্রকৃতি বুঝতে পেরেছি। সে কারণে আমরা বুঝতে পারছি শীতকালে এর প্রকোপ বাড়তে পারে এবং এর সম্ভাব্য পরিস্থিতি আমরা চিন্তা করে রাখছি। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন স্বাস্থ্য কর্মী নিয়োগ, হাসপাতালে ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি, নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র বৃদ্ধি ইত্যাদি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে আমরা সহজেই তা মোকাবিলা করতে পারি।

পর্তুগালে এ পর্যন্ত মোট জনসংখ্যার ৭৫ শতাংশ নাগরিক পূর্ণ ডোজ এবং ৮৫ শতাংশ নাগরিককে কমপক্ষে এক ডোজ টিকা প্রদান করা হয়েছে। চলতি মাসের মধ্যে দেশের প্রায় সব নাগরিককে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) টিকার আওতায় নিয়ে আসা সম্ভব হবে। তাছাড়া ১২ বছরের নিচের বয়সের শিশুদের টিকার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারী মায়েদের টিকা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে গ্রাসা ফ্রেইতাস বলেন, করোনার টিকা নিলে তাদের তেমন কোনো ঝুঁকি নেই, কিন্তু গর্ভাবস্থায় করোনা আক্রান্ত হলে গুরুতর ঝুঁকি রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..